শুধু আনপেডিকটেবল নয় সাকিব একটা মীর একটা মায়া হাজার সমালোচনা মাঝেও তার অতি মানবীয় পারর্ফম্যান্স মহামায়ার মতোই আচছন্ন করে রাখে ভক্ত জাতি আর দেশকে।
দেশ যুগেও যে সাকিবের বিকল্প খুঁজে পাইনি বিসিবি, সাকিব যে এমনি ক্যারেকটার মে বি মেডবাই ওয়ান এন ওয়ানলি পিস। দল যখন বিপদে পড়ছে বিসিবি বার বারি এর বিকল্পহীন এই ক্রিকেটারের দারস্ত হচ্ছে।
বছর দুয়েক ধরে মুমিনুল যখন টেস্টের দলে নেতৃত্ব,দিতে পারছে না তখনন অতই সাগরে পড়া দলটাকে টেনে তুলার দায়িত্ব দিচ্ছেন মিস্টার অলরাউন্ডারের কাধে।
কাকতালীয় হলেও ব্যাপারটা এমনি তৃতীয় বারের মত দায়িত্ব নিতে যাওয়া সাকিব তিন বারি মিশন শুরু করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। প্রথমটা ২০০৯ সালে মাশরাফি বিন মুর্তজার চটের কারণে সিরিজের মধ্যেই আপদ কালীন অধিনায়ক করা হয় সাকিব কে।
সেটাই তার প্রথম ক্যাপেন্টাসি। দ্বিতীয় টেস্টে শুরুতে ২২ বছর ১১১ দিন বয়সে সাকিব হয়েছিল বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক এবং টেস্ট ইতিহাসে ৫ম কনিষ্ঠ।
সাকিবের সেই তারণ্য ভরা নেতৃতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে ছিল টেস্টে আর ওয়ানডেতেও হোয়াইটওয়াশ ৩-০তে। দারুণ নেতৃতের গুণে পাশাপাশি অন্যবধ পারর্ফম্যান্সের কারণে ২ ফরম্যাটে ম্যান অব দ্য সিরিজ হয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। সাকিবের দ্বিতীয় মেয়াদে অধিনায়কত্ব শুরু ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর দিয়েই।
সে বারে টেস্ট ক্যাপেন্টাসি অবশ্যই হিসাবটা মিলে নিয়েছিল ক্যারিবিয়ানরা। কারণ ২ টেস্টে ২টায় হারতে হয়েছিল সাকিবের বাংলাদেশকে।
আবার আর একটা ওয়েস্ট উদ্ভিজ সফর আবার ও সাকিবের ক্যাপেন্টসি ভাগ্যই বধয়াই সাকিবকে জুড়ে দিয়েছে ক্যারিবিয়ানদের সাথে হিসেব তো বলছে এবার প্রতিশোধ নেওয়া পালা সাকিবের, হিসেব মিলে নিতে পারবে তো সাকিবের দর্শন টা বেস পরিষ্কার।